Archives: Answers

Answer

  • গর্ভাবস্থায় সহবাসের নিয়ম কি ?

    গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত সহবাস করা যাবে তা নির্ভর করে মায়ের শারীরিক অবস্থা এবং গর্ভধারণের ধরনের ওপর, তবে সাধারণভাবে গর্ভাবস্থার পুরো সময়জুড়েই সহবাস করা সম্ভব, যদি না কোনো চিকিৎসাগত জটিলতা থাকে বা ডাক্তার নিষেধ করেন। কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে, যেমন গর্ভপাতের ঝুঁকি থাকলে বা অন্য কোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকলে গর্ভাবস্থার কোনো পর্যায়ে সহবাস না করার পরামর্শ

  • মুখে অরুচি হলে করণীয় কি

    দুগ্ধজাত খাবার, যেমন: পনির, দই ইত্যাদি রুচি বাড়ায়। রুচি বাড়াতে কাঁচা আমলকী বা শুকনো আমলকীর গুঁড়ো পানিতে মিশিয়ে, আদাকুচি বা আদার রস গরম পানি বা চায়ের সঙ্গে, পুদিনাপাতা, এলাচিগুঁড়া বা চিনি দিয়ে খেতে পারেন। ডালিমের রস, কমলা বা মালটা, লেবু রুচি বাড়ায়। খাদ্যে ব্রকলি, টমেটো, ধনেপাতা যোগ করুন।

  • গর্ভাবস্থায় সহবাসের নিয়ম কি ?

    গর্ভাবস্থায় সহবাস সাধারণত নিরাপদ, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি করা উচিত নয়। সহবাসের সময় যদি কোনো ব্যথা, রক্তপাত বা অন্য কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা যায়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

  • গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণ কি

    পেটে বাচ্চা আসার কিছু সাধারণ লক্ষণ হল মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া, স্তনে ব্যথা বা পরিবর্তন, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া এবং শরীরে ক্লান্তি বা দুর্বলতা অনুভব করা। এছাড়া, খাবারের প্রতি আকর্ষণ বা বিতৃষ্ণা, মেজাজের পরিবর্তন এবং তলপেটে বা কোমরে হালকা ব্যথাও অনুভব হতে পারে।  পেটে বাচ্চা আসার লক্ষণগুলো সাধারণত মাসিক বন্ধ হওয়ার

  • গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণ কি

    গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে মাসিক বন্ধ হওয়া, স্তনে পরিবর্তন (যেমন: নরম হয়ে যাওয়া বা ব্যথা করা), বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া (বিশেষত সকালবেলা), অতিরিক্ত ক্লান্তি, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া এবং মেজাজের পরিবর্তন।

  • মুখে অরুচি হলে করণীয় কি

    আদা, পুদিনা পাতা এবং চিনাবাদামের মাখনের মতো শক্তিশালী সুগন্ধযুক্ত এবং সুস্বাদু খাবার আপনার ঘ্রাণ এবং স্বাদ ফিরে পেতে সাহায্য করতে পারে। তীব্র সুগন্ধযুক্ত অপরিহার্য তেলও আপনাকে সাহায্য করতে পারে। রাঁধুনি এবং যারা খেতে ভালোবাসেন তারা তাদের স্বাদ এবং গন্ধ অনুভূতি ছাড়া বাঁচতে পারেন না।

  • মুখে অরুচি হলে করণীয় কি

    শারীরিক ক্ষুধা হ্রাস: অসুস্থতা: সংক্রমণ, দীর্ঘস্থায়ী রোগ বা ক্যান্সারের মতো অবস্থার কারণে। ওষুধ: ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, যেমন অ্যান্টিবায়োটিক বা কেমোথেরাপি। ব্যথা: শারীরিক অস্বস্তি বা ব্যথা যা খাওয়া কঠিন করে তোলে। হজমের সমস্যা: বমি বমি ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য বা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্যাধির মতো অবস্থা।

  • মুখে অরুচি হলে করণীয় কি

    অনেকেরই মুখে রুচি থাকে না, কিছুই খেতে পারে না। এতে দিন দিন যেমন ওজন কমতে থাকে তেমনি অপুষ্টিজনিত সমস্যা দেখা দেয় শরীরে। বিভিন্ন ধরনের শারীরিক ও মানসিক জটিলতা, বিষণ্নতাসহ আরো অনেক কারণেই অরুচি দেখা দেয়। মুখে রুচি বাড়াতে প্রতি দিনের খাবার তালিকায় ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার যেমন আমলকি, আমড়া, লেবু, কমলা, মাল্টা, আনারস, আঙ্গুর, ব্রুকলি, গাজর,

  • মুখে অরুচি হলে করণীয় কি

    গাজর, কমলা, মাল্টা, আনারসের জ্যুসও রুচি বাড়াতে সাহায্য করে। জিংকযুক্ত খাবার যেমন ডিম, দুধ, পনির, বাদাম, সিড, রেডমিট, অরগ্যানমিট, মাশরুম, পালংশাক মুখের রুচি বাড়াতে সাহায্য করে। খাবার আগে সামান্য আদা চিবিয়ে খেলেও মুখে রুচি বাড়ে। খাওয়ার আগে, মাঝ খানে পানি না খেয়ে খাওয়ার কিছুক্ষণ পর পানি খেতে হবে।

  • ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক

    পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য একই ভাবে ‍services.nidw.gov.bd সাইটে আইডি নাম্বার, জন্ম তারিখ ও ফেইস ভেরিফিকেশন করে NID account Registration করতে হবে। এরপর প্রোফাইলে লগইন করার পর আইডি কার্ডের তথ্য দেখতে পারবেন। যারা নতুন ভোটার নিবন্ধন করেছেন তারাও একইভাবে নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন। এই পদ্ধতিতে কিভাবে Face Verification করে আপনার ভোটার

  • ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক

    SMS এর মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি চেক SMS এর মাধ্যমে এনআইডি কার্ড চেক করার জন্য মোবাইলে মেসেজ অপশন থেকে NID স্পেস Form Number স্পেস DD-MM-YYYY লিখে 105 নম্বরে Send করুন। ফিরতি মেসেজে আপনার এনআইডি প্রস্তুত হলে তা জানিয়ে দেয়া হবে এবং NID নম্বর পাঠানো হবে। নতুন যারা ভোটার নিবন্ধন করেছেন কিন্তু এখনো জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর

  • শিশুর কাশি হলে করণীয় কি ?

    কাশি থেকে কফ পরিষ্কার করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে: প্রচুর পরিমাণে তরল পান করে হাইড্রেটেড থাকুন একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন বা বাষ্পযুক্ত ঝরনা নিন কফের ওষুধ বা ঘরোয়া প্রতিকার যেমন মধু বা আদা ব্যবহার করে দেখুন নিয়ন্ত্রিত কাশি বা বুকের ফিজিওথেরাপি কৌশল অনুশীলন করুন শ্লেষ্মা আলগা করতে হালকা ব্যায়াম করুন

  • শিশুর কাশি হলে করণীয় কি ?

    -শিশু বয়সের বেশির ভাগ কাশি ভাইরাসজনিত। আপনাআপনি সেরে যায়। কখনো বা দুই সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হয়। চিকিৎসক ব্যাকটেরিয়াঘটিত সংক্রমণ মনে না করলে অ্যান্টিবায়োটিক দেন না। -বাজার থেকে কেনা কফ-কাশির সিরাপ মেডিসিন নিতান্ত অপ্রয়োজনীয়। বিশেষ করে ছয় বছর বয়সের কম বয়সী শিশুর ক্ষেত্রে এর ব্যবহার নিষিদ্ধ। -গরম পানির ধোঁয়া বা ভাপ নেওয়া। -নিরাপদ উপায়ে কাশির প্রশমন