ঘরে ঘরে ইন্টারনেট আসার হাত ধরেই এসেছে ব্লগিং। নিজের মতামত, লেখা, ছবি সবকিছুই মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার সহজ উপায় ব্লগ। নিয়মিত লিখতে লিখতে তৈরি হয়ে যায় পাঠককূলও। আর হ্যাঁ এই ব্লগই হয়ে উঠতে পারে আপনার আয়ের উৎস ও। জানতে হবে কয়েকটি সহজ পদ্ধতি, আর তাহলেই আপনার ব্লগটিই হবে আপনার ভবিষ্যতের আয়ের পথ।
Earn money blogging
ব্লগিং করে কিভাবে আয় করবেন ?
১। বিজ্ঞাপন প্রকাশ সবথেকে সহজ ও প্রচলিত উপায় এটি। যদি আপনি প্রথমবার আপনার ব্লগ থেকে আয়ের কথা ভাবেন তাহলে বেছে নিন এই উপায়টি। আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করুন, পাঠক যদি সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করেন তাহলেই মিলবে কমিশন। আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন- প্রথমেই বেছে নিন একটি বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। ব্লগার এবং বিজ্ঞাপনদাতা উভয়ের মধ্যেই সবচেয়ে জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কটি হল গুগলের AdSense। রয়েছে BidVertiser, Infolinks এর মতো অন্য নেটওয়ার্কও। আপনার পছন্দের নেটওয়ার্কে বিজ্ঞাপন প্রকাশক হওয়ার জন্য আবেদন করুন। অন্যান্য তথ্যের সঙ্গে আপনার ব্যাঙ্ক আকাউন্ট, যেখানে কমিশনের টাকা পাঠানো হবে তার বিবরণও দিতে হবে আবেদনপত্রে, তাই সেই বিবরণ তৈরি রাখুন। আপনার আবেদন মঞ্জুর হলে বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের তরফ থেকে তা জানিয়ে আপনাকে একটি মেইল করা হবে। এরপর আপনাকে পাঠানো হবে বিজ্ঞাপন কোড যা আপনি আপনার ব্লগে প্রকাশ করবেন। আপনি আপনার পছন্দ মতো জায়গায় এটি প্রকাশ করতে পারেন, যেমন আপনি এটিকে লেখার মাঝে বা লেখার পাশের বারে রাখতে পারেন। আপনি বিজ্ঞাপন কোডটি ঠিক স্থানে রাখার দু’ঘন্টার মধ্যেই বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে তা আপনার ব্লগে প্রকাশ করা হবে এবং বিজ্ঞাপনটি আপনার ব্লগে দেখাবে। আপনার কাজ শেষ। এবার আপনার পাঠকরা ওই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলেই পয়সা জমা পড়বে আপনার অ্যাকাউন্টে। কত টাকা পেতে পারেন প্রতি ক্লিকে ০.০১ থেকে ৫০ ইউএস ডলার পর্যন্ত আয় করা যেতে পারে। আপনার ব্লগের বিষয়ের ওপরই নির্ভর করে এই আয়, কারণ ব্লগের বিষয়ের ভিত্তিতেই দেওয়া হয় বিজ্ঞাপন। আপনার আয়ের পরিমাণ নির্ভর করছে কতজন বিজ্ঞাপনটি ক্লিক করছেন তার ওপর। বেশি আয় করবেন কীভাবে- আপনার ব্লগে কোন জায়গায় বিজ্ঞাপন দিলে সবথেকে বেশি পাঠকের চোখে পড়বে ও তাঁরা তা ক্লিক করতে উত্সাহিত হবেন, সেটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। ঠিক করুন বিজ্ঞাপনের ধরণও।
২। মার্কেটিং অ্যাফিলিয়েট বেশ ভালরকমের আয় হতে পারে এই উপায়। ব্লগে লেখার মাধ্যমে কোনও একটি পণ্য বা পরিষেবার প্রচার করতে হবে আপনাকে। পণ্য বা পরিষেবাটি বাছার বিষয় সতর্ক হোন। আপনার পাঠকরা কী কিনতে চাইতে পারে সেটি বুঝে নিতে হবে আপনাকে। এরজন্য প্রয়োজন গবেষণা ও বিশ্লেষণ। প্রচার করার সময়ও হতে হবে সাবধানী, পাঠক আপনার লেখা পড়তে আপনার ব্লগে আসেন, সারাক্ষণ পণ্য বা পরিষেবার প্রচার দেখলে তিনি বিরক্ত হতে পারেন। কীভাবে কাজ করে- লেখার সঙ্গে পণ্য বা পরিষেবাটির লিঙ্ক আপনার ব্লগে প্রকাশ করতে হবে। যখন পাঠক সেই লিঙ্কে ক্লিক করবেন বা কিনবেন আপনি কমিশন পাবেন। আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন- প্রথমেই বেছে নিন কোন পণ্য বা পরিষেবার মার্কেটিং করতে চান। কয়েকটি প্রচলিত অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক হল Clickbank, OMG India, Trootrac media। এছাড়াও ফ্লিপকার্ট বা আমাজনের মতো কোম্পানিতে মার্কেটিং অ্যাফিলিয়েট হিসেবে সরাসরি যুক্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। পছন্দের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন পত্র পূরণ করুন। আপনি মার্কেটিং-এর জন্য কী কী কৌশল ও পদ্ধতি ঠিক করেছেন, তা জানাতে হতে পারে আবেদনের সময়। বেশিরভাগ ওয়েবসাইটই ২৪-৭২ ঘন্টার মধ্যে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয় আপনার আবেদন গৃহীত হল কি না। আবেদন গৃহীত হলে আপনার অ্যাফিলিয়েট অ্যাকাউন্টটিতে লগ-ইন করে বেছে নিতে পারেন আপনার ব্লগের জন্য উপযুক্ত লিঙ্কটি। উপযুক্ত লিঙ্ক বা বিজ্ঞাপনটি আপনার ব্লগে যোগ করার পর দেখে নিন তা ঠিক মতো কাজ করছে কি না। অ্যাফিলিয়েট হিসেবে আয় করার জন্য আপনি এবার প্রস্তুত। এরপর যখনই কেউ ওই লিঙ্কে ক্লিক করবে অথবা পণ্য বা পরিষেবাটি কিনবে আপনি তা থেকে কমিশন পাবেন। কত টাকা পেতে পারেন- বিক্রয়মূল্যের ২.৫ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ অবধি পেতে পারেন আপনি। কমিশনের মূল্য নির্ভর করে পণ্য বা ওয়েবসাইটের ওপর। যেমন আপনি যদি ফ্লিপকার্টের বিজ্ঞাপন দেন, তাহলে কোনও ক্রেতা মোবাইল ফোন কিনলে আপনি যে কমিশন পাবেন, তার থেকে অনেক বেশি কমিশন পাবেন কেউ জামাকাপড় কিনলে। বেশি আয় করবেন কীভাবে- আপনার পাঠকের কথা মাথায় রেখে পণ্য বা পরিষেবা নির্বাচন করুন। যে জিনিসের বিক্রি বেশি তার কমিশন কম, তাই পণ্য বা পরিষেবা নির্বাচনের সময় এমন জিনিস বাছুন যা তুলনামূলকভাবে কম বিক্রি হয় কিন্তু আপনার পাঠক তা কিনতে উত্সাহী।
৩। নিজের পণ্য বিক্রি সবথেকে স্থায়ী ও নিশ্চিত আয়ের পদ্ধতি ব্লগের সাহায্যে নিজের পণ্য বিক্রি করা। এক্ষেত্রে আয়ের ওপর সবথেকে বেশি নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব। যেহেতু পণ্য ডিজাইন, দাম নির্ধারণ, মার্কেটিং পুরোটাই ব্লগার নিজে করেন তাই আয়ও তাঁর ওপরই নির্ভর করে। কীভাবে কাজ করে- নিজের দক্ষতা অনুযায়ী একটি পণ্য বা পরিষেবা তৈরি করুন। তারপর ব্লগের মাধ্যমে সেটি বিক্রি করুন। আপনার ব্লগে কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন- নিজে হাতে বা কাউকে দিয়ে কোনও একটি পণ্য বা পরিষেবা তৈরি করুন। ইবুক, ভিডিওকোর্সের মত ডিজিটাল পণ্য বা বই, কুকি ইত্যাদি যা ইচ্ছে তৈরি করতে পারেন আপনি। পণ্য বা পরিষেবার মূল্য নির্ধারণ করুন। পণ্যটি কিভাবে ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেবেন, ক্যুরিয়র বা পোস্টে না কি ক্রেতাকে নিজে এসে সংগ্রহ করতে হবে তা ঠিক করুন। ঠিক করুন বিক্রয়মূল্য সংগ্রহের পদ্ধতি, পে-প্যাল, নগদ, চেক, ব্যাঙ্কে সরাসরি টাকা পাঠানো, আপনার এবং ক্রেতার দুজনের জন্যই সবথেকে বেশি সুবিধাজনক পদ্ধতিটি বেছে নিন। ব্লগে একটি ল্যান্ডিং পাতা যোগ করুন, সেখানে আপনার তৈরি পণ্যের বিবরণ দিন, পণ্যটির ব্যবহার, উপযোগীতা সম্পর্কে বিশদে লিখুন, যোগ করুন কেনার বোতাম। নিজের পাঠকের বাইরে অন্যদের মধ্যেও আপনার পণ্যের প্রচার করুন। ব্যবহার করুন সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেল মার্কেটিং বা অ্যাডওয়ার্ডের মত মাধ্যমগুলি। আপনার পণ্য বিক্রি করুন ও তা থেকে আয় করুন। কত টাকা আয় করতে পারেন- এর কোনও উচ্চসীমা নেই। দাম, উত্পাদনমূল্য সবই যেহেতু আপনিই ঠিক করবেন তাই আয়ও আপনার হাতে, যত ভাল পণ্য, বিক্রিও তত বেশি, আর তা থেকে আয়ও। বেশি আয় করবেন কীভাবে- পাঠকের চাহিদা বিশ্লেষণ করুন, এমন পণ্য তৈরি করুন যা আপনার পাঠক কিনতে উৎসাহী.
৪। ব্লগের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্স আপনি ব্লগিং করছেন মানে কোনও বিষয়ের ওপর নিশ্চয়ই আপনার কিছু জ্ঞান ও দক্ষতা রয়েছে। যেমন ধরুন আপনি ভাল কেক বানাতে পারেন, বা আঁকতে পারেন, ব্লগে আপনার এই দক্ষতার প্রচার করুন ও ফ্রিল্যান্স কাজ জোগার করে নিন। ধরুন এরকম কোনও দক্ষতাই আপনার নেই, তাহলেও শুধুমাত্র ব্লগিং সংক্রান্ত টিপস্ দিয়েই আয় করতে পারেন আপনি। দেখবেন অনেকেই টাকা দিয়ে আপনার পরামর্শ নিচ্ছে, যা এতদিন আপনি বিনামূল্যেই দিয়ে এসেছেন। কীভাবে কাজ করে- আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করে রোজগার করতে পারেন অথবা কাজ করতে পারেন নির্দিশ্ট প্রজেক্টে। ব্লগে কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন- ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কী কী কাজ করতে পারেন তা সংক্ষেপে লিখুন,লিখুন কেন একজন আপনাকে কাজ দেবে, অন্যদের থেকে আপনি কোথায় এগিয়ে, উল্লেখ করুন যোগাযোগের নম্বর ও টাকা। আপনার পাঠকদের জানান কী কী কাজ আপনি করতে চান, তাঁদের আগ্রহ তৈরি করুন, তাঁদের বলুন তাঁর পরিবার ও বন্ধুদের আপনার দক্ষতার কথা জানাতে। তাঁরা যেহেতু ইতিমধ্যেই আপনার ব্লগ পড়েন ও আপনার দক্ষতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল তাই তাঁরা সহজেই আগ্রহী হবেন। ব্লগ ছাড়া অন্যান্য মাধ্যম যেমন সোশ্যাল মিডিয়া, বিজ্ঞাপন ইত্যাদিতেও আপনার দক্ষতার কথা জানান। যত বেশি সংখ্যক লোক আপনার দক্ষতা সম্পর্কে জানতে পারবে কাজের সুযোগও ততই বাড়বে। যখন কোনও প্রজেক্ট নেবেন, তা পেশাদারিত্বের সঙ্গে শেষ করুন। আপনার ব্লগ থেকে আয় করুন। কত টাকা আয় করতে পারেন- আয় নির্ভর করছে আপনার জ্ঞান ও দক্ষতার ওপর। এছাড়াও আপনার দক্ষতার চাহিদার ওপরও নির্ভর করছে আয়ের পরিমাণ। আপনি যদি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারেন এবং জটিল প্রজেক্টে কাজ করার উপযোগী হন তাহলেই বাড়বে আয়। বেশি আয় করবেন কীভাবে- নিজের কাজের সঠিক মূল্য নির্ধারণ করুন, বুঝতে না পারলে পাঠকদের মধ্যে সমীক্ষা চালিয়ে জেনে নিন আপনার এই কাজের জন্য তাঁরা কত টাকা দিতে রাজি। বেশিরভাগ সময়ই ব্লগার নিজের কাজের জন্য কম মূল্য নির্ধারণ করেন, ফলে নিজের উপযুক্ত আয় করতে পারেন না।
৫। ব্লগে সরাসরি বিজ্ঞাপন প্রকাশ ব্লগ থেকে টাকা রোজগারের খুবই চালু উপায় হল কোনও কোম্পানির সঙ্গে সরাসরি কথা বলে তাদের বিজ্ঞাপন ব্লগে দেওয়া। এরফলে অ্যাডনেটওয়ার্ককে বাদ দিয়েই বিজ্ঞাপন দিতে পারছেন আপনি, বাড়ছে আয়। এছাড়াও আপনিই ঠিক করছেন কোন বিজ্ঞাপন দেবেন ও তার জন্য কতটাকা ধার্য্য করবেন, ফলে নিয়ন্ত্রণ থাকছে আপনার হাতে। তবে কোনও কোনও ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি খুবই ভাল কাজ করলেও অনেকক্ষেত্রে একেবারেই কার্যকরী হয়না। কীভাবে কাজ করে আপনি ব্লগে বিজ্ঞাপনটি প্রকাশ করবেন, যখনই কেউ সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে আপনি টাকা পাবেন। অথবা মাসিক বা সাপ্তাহিক মূল্যও ধার্য্য করা যেতে পারে, যেখানে পাঠকের ক্লিক করার ওপর নির্ভর করবে না আয়। আপনার ব্লগে এটি ব্যবহার করবেন কীভাবে- ব্লগের কোন জায়গায় বিজ্ঞাপনটি দিতে চান ঠিক করুন. হেডার, ফুটার, সাইডবার বা লেখার মধ্যে যেকোনও জায়গায় দিতে পারেন বিজ্ঞাপনটি। আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য কী করতে হবে সেই বিবরণ দিয়ে একটি পাতা তৈরি করুন। সেখানে লিখুন আপনার পাঠক কারা, আপনি কী বিষয় লেখেন, এবং আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপনের মূল্য কত। ব্লগের বিভিন্ন জায়গার জন্য বিভিন্ন মূল্য নির্ধারণ করতে পারেন, যেমন হেডারে হয়তো আপনি বেশি মূল্য ঠিক করলেন আর লেখার মধ্যে কম। আপনার যোগযোগ নম্বর বা ই-মেইল আইডিও উল্লেখ করুন। মানিটাইজেশন নেটওয়ার্ক-এ নিজের ব্লগকে নথিভুক্ত করান। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আপনি অনেক বিজ্ঞাপনদাতার কাছে পৌঁছতে পারবেন। BuySell Ads এরকম একটি জনপ্রিয় নেটওয়ার্ক। ব্লগের যে জায়গায় আপনি বিজ্ঞাপন দিতে চান শেখানে বক্স করে লিখুন “এখানে বিজ্ঞাপন দিন”। এটি বিজ্ঞাপনদাতার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। অনেক সময়ই বিজ্ঞাপনদাতা মূল্যের বিষয়টি আলোচনার মাধ্যমে স্থির করতে চায়, সেই সুযোগ রাখুন। মূল্যের বিষয় সহমতে এলে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করুন ও টাকা পান। কত আয় হতে পারে- আপনিই যেহেতু মূল্য নির্ধারণ করবেন তাই আপনার ওপরই নির্ভর করছে আয়ের পরিমাণ। তবে যত বেশি সংখ্যক পাঠক আয়ও ততই বেশি। বেশি আয় করবেন কী ভাবে- ব্লগের যে যে জায়গায় বিজ্ঞাপন দেবেন প্রতি জায়গাতেই “এখানে বিজ্ঞাপন দিন” লিখবেন না। কোনও কোনও জায়গায় কিছু নকল বিজ্ঞাপন দিন, এতে বিজ্ঞাপনদাতার আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দিতে উৎসাহী হবেন।
এইগুলো হল ব্লগ থেকে আয়ের সবথেকে প্রচলিত উপায়। ব্লগ থেকে রোজগার করা যেমন কোনও রকেট সায়েন্স নয় তেমনই ছেলেখেলাও নয়। পণ্য বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এবং ব্লগের নিয়মিত পাঠক তৈরি করার জন্য পরিশ্রম করতে হবে, যত বেশি সংখ্যক নিয়মিত পাঠক তৈরি করতে পারবেন আয় ততই বাড়বে। প্রয়োজন ব্লগের প্রচার করুন । অনেক ব্লগারই খুব ভাল প্রবন্ধ লেখেন কিন্তু প্রচার করেন না, তাই তা তাদের ব্যক্তিগত ডায়েরির মতই রয়ে যায়। প্রচারের মাধ্যমেই একমাত্র সম্ভাব্য পাঠকের কাছে পৌঁছনো সম্ভব। তাই ব্লগের প্রচার করুন, যেকোনও একটি উপায় বেছে নিন আর আয় করুন ব্লগ থেকে।
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me. https://www.binance.com/lv/register?ref=S5H7X3LP
Your article helped me a lot, is there any more related content? Thanks! https://www.binance.info/es/join?ref=IJFGOAID
Hi! Your website provided valuable information as I was exploring the ‘Harmony NIPT test.’ The details are quite comprehensive. If you have any additional insights or recommendations related to the ‘Harmony NIPT test,’ I would be eager to learn. Thanks a lot!
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you. https://accounts.binance.com/ph/register-person?ref=IJFGOAID
Thank you very much for sharing, I learned a lot from your article. Very cool. Thanks. nimabi
Your post was both insightful and charmingly written.
I’m impressed with your perspicaciousness of knowledge and writing skill.
This is the kind of please that makes the internet great
In actuality enjoyed this article – your writing style is fantastic https://personalloanstiv.com/.
Your insights are spot on Thanks someone is concerned the great read.