জব সিভি ফরমেট
একটি সিভি বা বায়োডাটা তৈরি করার কোন বাঁধাধরা নিয়ম নেই কিন্তু পৃথিবীতে কি কি লিখতে হবে সেটা অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস, কারণ আপনি যেভাবে বানাবেন সেই বায়োডাটা দেখে আপনার সম্বন্ধে জানা এবং বোঝা যাবে আর যদি আপনি কোন জব ইন্টারভিউ এর জন্য আপনার সিভি তৈরি করছেন তাহলে পৃথিবীতে যদি আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো লেখা না থাকে তাহলে কোম্পানির লোকেরা আপনার ওপরে ইন্টারেস্ট দেখাবে না
Job cv format – কি ?
জব সিভি ফরমেটজব সিভি ফরমেট
সিভি বা কারিকুলাম ভিটা হলো একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত, পেশাগত যোগ্যতা এবং অন্যান্য অভিজ্ঞতার একটি সারসংক্ষেপ বা ওভারভিউ। একটি সিভিতে যেসব তথ্য সমূহ থাকে: নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ইমেল আইডি, শিক্ষাগত যোগ্যতা, শখ, কৃতিত্ব, সফট স্কিল, ভাষা পরিচিত, কম্পিউটার দক্ষতা, ক্যারিয়ারের উদ্দেশ্য, বৈবাহিক অবস্থা ইত্যাদি। সিভি প্রায়ই আকারে বড় হয়ে থাকে, যেখানে একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত এবং পেশাগত যোগ্যতা সম্পর্কে তথ্য দেওয়া থাকে।
Job cv format এ কি কি লিখবেন?
আমি আপনাদের উপরে বলে দিয়েছি কোন চাকরি তে এপ্লাই করার সময় আপনার বায়োডাটা বা সিভি অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নির্বাহ করে
তাই এই কথাটি আপনাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে আপনার সিভিতে সেই সমস্ত দরকারি জিনিস গুলো যেন থাকে যেগুলো কেবল একটা বা দুটো পেজের মধ্যে আপনার ব্যাপারে সমস্ত তথ্য দিতে পারে
এর ফলে আপনার সম্বন্ধে কোম্পানির লোকেরা অতি সহজেই জেনে নিতে পারে আর আপনাকে ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য ডাকতে পারে
চলুন তাহলে জেনে আপনি আপনার সিভি তে কোন কোন ভাগগুলো রাখবেন বা কি কি লিখবেন
1) Make Simple CV:- আমি আপনাদের প্রথমেই একটি কথা বলে দিই আপনারা কখনোই জটিলভাবে আপনার সিভি বানাবেন না যতটা সম্ভব হয় সহজ, সরল এবং সাধারণভাবে আপনার সিভি বানাবেন
এর কারণ হলো আপনি যে সিভি টি বানাবেন সেটি যদি কঠিনভাবে বানান তাহলে যে কোম্পানিতে চাকরির জন্য আপনি আবেদন করেছেন সেই কোম্পানির লোকেরা আপনার সিবিডি পড়ার পর আপনার বিষয়ে ভালোভাবে জানতে পারবে না
এর ফলে যাঁরা তাঁদের সিভি অতি সহজ এবং সাধারণভাবে বানিয়েছেন তাদেরকে ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য ডাকা হবে কারণ সহজ এবং সরল সিভির দ্বারা যে কেউ আপনার জব প্রফাইল, স্কিল, এডুকেশন এবং কোয়ালিফিকেশন, ইন্টার ইত্যাদি বিষয়ে জানতে পারে
2) Objective:- Objective এর উদ্দেশ্য এই অংশটি আপনি আপনার সিভির শুরুতেই রাখুন এবং আপনার উদ্দেশ্য সম্পর্কে লিখুন আপনি এখানে এই বিষয়ে লিখুন যে যদি আপনাকে চাকরি দেওয়া হয় তাহলে আপনি কিভাবে আপনার গাছ এবং দায়িত্ব পালন করবেন
এখানে আপনাকে কেবল মাত্র তিন থেকে চার লাইনের মধ্যে এই আপনার কোম্পানির, কাজ এবং আপনার কর্তব্যের জন্য কি করবেন সেই বিষয়ে লিখুন
3) Personal Strength:- এইখানে আপনি আপনার Personal Strength এর সম্পর্কে লিখুন অর্থাৎ কাজের দিক দিয়ে আপনার সামর্থ্য এবং ক্ষমতার বিষয়ে লিখুন
উদাহরণস্বরূপ আপনার কমিউনিকেশন স্কিল কেমন, কাজের সংশ্লিষ্ট চাপ আপনি নিতে পারবেন কিনা এবং আপনি আপনার কাজে কতটুকু সময়নিষ্ঠ সেই বিষয়ে লিখুন
এর ফলে আপনার সিভির মাধ্যমে আপনার একটি পজেটিভ প্রভাব এবং সক্রিয়তা এর ভাব নিয়োগকর্তার চোখে পড়বে
4) Work Experience:- Work Experience বা কর্মদক্ষতা একটি চাকরি পাওয়ার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ অংশ আপনার Work Experience দেখেই বেশিরভাগ এমপ্লয় আপনাকে অন্যদের তুলনায় ওপরে রাখে এবং এতে আপনার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা কিছু পরিমাণে বেড়ে যায়
যদি আপনি fresher হন বা আগে কখনো কোন কাজ করেননি তাহলে সেই ক্ষেত্রে আলাদা কিন্তু যদি আপনি আগে কোথাও কোনো কাজ করে থাকেন তাহলে সেটি আপনার Work Experience অংশে অবশ্যই লিখুন এটি আপনার চাকরি পেতে অনেক বেশী সাহায্য করবে
5) Education Qualification:- আপনার personal strength আর work experience এই বিষয়গুলি লেখার পর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশটি হলো আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা
যে কোন কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার জন্য আপনার Education Qualification অনেক বেশি নির্ভর করে
আপনি স্কুল থেকে শুরু করে যতদূর পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন সেই সমস্ত ডিগ্রি এর সম্বন্ধে সহজ ভাষায় লিখুন
উদাহরণস্বরূপ আপনি কোন স্কুল বা কলেজ থেকে পড়েছেন, আপনি কি কি ডিগ্রি অর্জন করেছেন, এবং ফাইনাল এক্সাম গুলিতে কিরকম marks পেয়েছেন সেগুলি বিস্তারিত ভাবে লিখুন
6) Personal Information:- এই অংশটিতে আপনি আপনার সম্বন্ধে তিন থেকে চার লাইনে লিখুন এখানে আপনি আপনার ব্যাপারে যেমন আপনার নাম কি, আপনার বাড়ি কোথায়, আপনার হবি, আপনার ইন্টারেস্ট কিসে এবং আপনার প্যাশন কি এইসব বিষয়ে আপনার সম্বন্ধে লিখুন
এর ফলে আপনি ব্যক্তিগতভাবে কিরকম ব্যক্তি সেটা নিয়োগকর্তারা বুঝতে পারবেন
7) Final Declaration:- Final Declarationএই অংশটিতে আপনার শিবির একদম শেষ পর্যায়ে লেখা হয় এখানে আপনাকে এই ঘোষণাটি করে লিখতে হবে যে উপরে আপনি আপনার যে যে বিষয়ে পার্সোনাল, কোয়ালিফিকেশন এবং এডুকেশন, ওয়ার্ক এক্সপেরিয়েন্স ইত্যাদি বিষয়গুলিতে যা যা লিখেছেন সেগুলো সব আপনার মতে ঠিক এবং আপনার দেওয়া ডিটেলস গুলো সমস্ত সঠিক এর দায় আপনি নিজে নিচ্ছেন
8) Name & Date:- এবার আপনার সিভি লেখার সম্পুর্ণ হয়ে গেছে কিন্তু আপনার সিভিটি আকর্ষণীয় এবং সঠিকভাবে বাড়ানোর জন্য আপনাকে সিভির শেষ অংশে “Date”, “Place” এবং আপনার নামটি লিখুন
এরপর আপনার নামের উপরে একটি স্বাক্ষর করুন এবার আপনি যে কোন চাকরিতে আবেদন করার জন্য সিভি বা নিয়ে নিয়েছেন আপনার সিভিটি সম্পূর্ণভাবে রেডি হয়ে গেছে
তো বন্ধুরা এতক্ষণে আপনারা জেনে গিয়েছেন সিভি লেখার নিয়ম কি কি এবং সিভি তৈরি করার সময় আপনাদের কি কি লিখতে হবে
উপরের দেওয়া অংশগুলোর দ্বারা নিয়োগকর্তারা আপনার ব্যক্তিগত, শিক্ষাগত, দক্ষতা এবং আপনার পূর্ব কাজের অভিজ্ঞতা ইত্যাদি প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সহজেই তারা জেনে নিতে পারবেন
এর ফলে ইন্টারভিউতে আপনাকে ডাকার জন্য বা আপনাকে চাকরি দেওয়ার জন্য তাদের অন্য কোন কিছু জানার প্রয়োজন পড়বে না
এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা জানলাম সিভি লেখার নিয়ম চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক সিভি কি করে বানাবেন এই বিষয়ে
CV Format কিভাবে তৈরি করবেন?
আমি আপনাদের উপর এই বলে দিয়েছি সিভি বা বায়োডাটা বানানোর জন্য আপনাদের কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না
আপনি আপনার মোবাইল, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থেকে খুব সহজেই একটি সিভি বানিয়ে নিতে পারবেন
আজকের সময়ে টেকনোলজি এত ফাস্ট এবং অ্যাডভান্স হয়ে গিয়েছে যে আমরা যেকোন কাজ আমাদের মোবাইল এবং কম্পিউটারে ইন্টারনেট এর সাহায্যে করে নিতে পারি
তাই আজ আমি আপনাদের সিভি বানানোর 3 টি সহজ এবং মজাদার পদ্ধতি সম্পর্কে বলবো
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে সিভি বানান
আপনার বা আপনার কোন বন্ধু বান্ধবের বাড়িতে যদি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থেকে থাকে তাহলে আপনি ওই ল্যাপটপ বা কম্পিউটার এর সাহায্যে খুব সহজেই একটি সিভি বা বায়োডাটা বানিয়ে নিতে পারবেন
আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ইন্সটল থাকলে তার সাহায্যে সহজেই বানিয়ে নিতে পারবেন
আপনি আপনার সিভিতে সাধারণভাবে আমি উপরে যে যে অংশগুলোর কথা বলেছি সেগুলো লিখুন শুধুমাত্র সেই অংশ গুলো দেখলে আপনার সিভি সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়ে যাবে
আশা করছি এতক্ষণে আপনারা বুঝবেন আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপে যদি কোন টেক্সট এডিটর বা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড থেকে থাকে তাহলে আপনি বাড়িতে বসেই আপনার সিভি বানিয়ে নিতে পারবেন খুব সহজেই
নিচে আমি আপনাদের মাইক্রোসফট ওয়ার্ড যেকোনো টেক্সট এডিটর এর সাহায্যে কিভাবে সিভি লিখবেন তার নমুনা দিয়ে দিয়েছি আপনি এটি মনোযোগ সহকারে পড়ে একটি আইডিয়া নিয়ে নিতে পারবেন.
(আপনার ফটো লাগান)
Name – আপনার নাম লিখুন
Address – এখানে আপনার অ্যাড্রেস লিখুন
Contact No. – এখানে আপনার অ্যাক্টিভ মোবাইল নাম্বার লিখুন
Email ID – এখানে আপনার মেইল আইডি দিন
এখানে আমি আপনাদের ওপরে যে যে অংশগুলো লিখতে বলেছি সেই সেই বিষয়গুলো সম্বন্ধে এক এক করে লিখুন
Objective: এখানে আপনি কোম্পানির জন্য কি কি করতে পারবেন বা আপনি আপনার কাজ কিভাবে করবেন সেই বিষয় সম্বন্ধে লিখুন
Personal Strength: এখানে আপনি আপনার কাজের প্রতি কতটা সক্রিয় এবং পজিটিভ এবং আপনার কি কি গুণ রয়েছে সেই বিষয়ে লিখুন এইখানে আপনি সেই সমস্ত গুণগুলোর বিষয়ে লিখবেন যেগুলো আপনার চাকরিতে বা কাজে প্রয়োজনীয়
Work Experience: এইখানে আপনি আপনার পূর্বের কাজের ব্যাপারে লিখুন যদি আপনি কোন কাজ করে থাকেন তাহলে সেই বিষয়ে লিখুন
Education Qualification: এখানে আপনি আপনার পড়াশুনা এবং ডিগ্রী এর সম্বন্ধে লিখুন আপনি কি কি ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং আপনার শেষ কোয়ালিফিকেশন সম্বন্ধে লিখুন
Personal Information: এখানে আপনি আপনার ব্যক্তিগত জীবনের সম্পর্কে কিছু প্রয়োজনীয় কথা লিখুন এই ব্যাপারে আমি আপনাদের উপরে বলে দিয়েছি কি কি লিখতে হবে
Final Declaration: এখানে Final Declaration লিখুন যেটি আমি আপনাদের উপরে বলে দিয়েছি সেই ভাবে লিখবেন
Date: এখানে যেদিন আপনি এপ্লাই করছেন সেই date টি লিখুন
Place: এখানে আপনি আপনার জায়গার নাম লিখুন
এখানে স্বাক্ষর করুন
(আপনার নাম লিখুন)
এইভাবে উপরের দেওয়া সিভির নমুনা দেখে আপনার সিভি বানানোর পর আপনি ওই সিভিটির প্রিন্ট আউট বের করে হার্ড কফি আপনি যে কোম্পানিতে চাকরির জন্য এপ্লাই করছেন সেই কম্পানিতে জমা দিতে পারেন বা আপনার বানানো সিভি ফাইলটি সেই কোম্পানিতে ডাইরেক্ট ইমেইল করতে পারেন
যদি আপনার ঘরে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ না থাকে থাকে তাহলে আপনি কোন কম্পিউটার ক্যাফে বা তথ্য মিত্র কেন্দ্রে গিয়ে এইরকম একটি সিভি বানিয়ে নিতে পারবেন
অনলাইন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সিভি বানান
যদি আপনি নিজে থেকে সিভি লিখতে না চান তাহলে আপনি কোন কিছু না লিখেই খুবই সহজ পদ্ধতিতে একটি সিভি বানিয়ে নিতে পারবেন সেই পদ্ধতিটি হলো “Online cv maker website” হ্যাঁ আপনারা একদম সঠিক শুনেছেন
অনলাইন ইন্টারনেটে এমন অনেক ওয়েবসাইট উপলব্ধ রয়েছে যেগুলোতে আপনি আপনার নিজের সিভি বানাতে পারবেন সেখানে আপনি সহজ এবং স্টাইলিশ আর আকর্ষণীয় সিভি সহজেই বানাতে পারবেন
ওপরে আমি আপনাদের একটি সিভিতে যে যে প্রয়োজনীয় অংশগুলো লেখার কথা বলেছি সেগুলো সবই পেয়ে যাবেন এখানে
এখানে আপনি আপনার ছবি আপলোড করে সেই ছবি আপনার সিভিতে ব্যবহার করতে পারবেন তারপর ডিটেলস সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার তৈরি হওয়া সিভিটি আপনি আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন
তারপর ওই সিভির ফাইল থেকে আপনি আপনার সিভিটি প্রিন্ট আউট করাতে পারবেন
কিছু Online cv maker website এর নাম দেওয়া হল
Shriresume.com – এই ওয়েব সাইটে আপনি বিভিন্ন ধরনের স্টাইল আর ফরমেটের সিভি বানাতে পারবেন তাও আবার সম্পুর্ন ফ্রী তে
Resume.com – এটি আরেকটি অনলাইন ফ্রী সিভি মেকার ওয়েবসাইট এখানে আপনি অ্যাডভান্স রকমের সিভি বানাতে পারবেন
Canva cv maker – এখানে আপনি ফ্রী আর এডভান্স সিভি বানাতে পারবেন এই ওয়েবসাইটটি আপনাকে বিভিন্ন ধরনের সিভির ফরমেট দেবে আপনি যে ধরনের স্টাইল পছন্দ করেন আপনি সেটিকে সিলেক্ট করে আপনার সিভি বানাতে পারবেন
Cvmaker – এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের স্টাইলিশ নমুনা সহ আপনার সিভি বানাতে পারবেন
তো বন্ধুরা যদি আপনারা সিভি কি করে বানাবেন এই বিষয়ে ভাবছেন তাহলে আপনারা উপরের দেওয়া ওয়েবসাইট গুলিতে যান আর সহজেই একটি সাধারণ এবং আকর্ষিত সিভি বানিয়ে নিন ফ্রিতে
CV Format বানানোর অ্যাপ্লিকেশন
যদি আপনার কোনো কম্পিউটার বা ল্যাপটপ না থেকে থাকে তাহলে আপনাকে কোন চিন্তা করতে হবে না কারণ আপনারা গুগল প্লে স্টোরে আপনাদের সমস্ত সমস্যার সমাধান করার জন্য বিভিন্ন এপ্লিকেশন উপলব্ধ রয়েছে
যদি সহজ ভাষায় বলি তাহলে আপনারা খুব সহজেই আপনাদের এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে একটি আকর্ষিত সিভি বানাতে পারবেন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে
হ্যাঁ গুগল প্লে স্টোরে এরকম অনেক অ্যাপ্লিকেশন উপলব্ধ রয়েছে যেগুলো আপনাকে খুব সহজেই একটি সিভি বানাতে সাহায্য করবে আপনি কোন কম্পিউটার ক্যাফে বা এক্সপার্ট এর কাছ থেকে পাবেন না
শুধুমাত্র আপনাদের এইটুকু করতে হবে গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে ওই অ্যাপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হবে
এরপর, cv maker app ওপেন করে সেখানে বিভিন্ন রকম সিভির ডিজাইন স্টাইল এবং নমুনা সিলেক্ট করে সিভি বানাতে পারবেন নিচে আমি আপনাদের 2 টি সিভি বানানোর অ্যাপ্লিকেশনের নাম এবং লিংক দিয়ে দিয়েছি
সেগুলো আপনি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে আপনার সিভি বানিয়ে নিতে পারবেন
মোবাইল ফোনের CV Format অ্যাপ্লিকেশন:
Resume pdf maker app
Make my resume app
এই অ্যাপ্লিকেশনগুলো আপনারা ফ্রিতে গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন এবং আপনার মোবাইলে ইন্সটল করতে পারবেন
আমার শেষ কথা
তো বন্ধুরা আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনারা বুঝে গিয়েছেন সিভি লেখার নিয়ম এবং সিভি কিভাবে তৈরি করবেন আর আপনারা ফ্রীতে একটি সিভি কিভাবে বানাবেন আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনাদের খুবই ভালো লেগেছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের বন্ধুদের সাথে এবং আপনাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে ভুলবেন না
বন্ধুরা আমার এই ব্লগ টি বানানোর উদ্দেশ্য হলো আপনাদের ব্লগিং, টেকনোলজি সম্বন্ধে বিভিন্ন ধরনের তথ্য প্রদান করতে পারি যদি আপনারা এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে চান তাহলে আমাদের এই ব্লগটি সর্বদা ভিজিট করবেন আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ
Related Post
Job application format বা চাকরির আবেদনপত্র হলো একটি আনুষ্ঠানিক চিঠি, যা একজন ব্যক্তি একটি নির্দিষ্ট চাকরির জন্য নিজেকে প্রার্থী হিসেবে প্রস্তাব করতে…
Thank you for your sharing. I am worried that I lack creative ideas. It is your article that makes me full of hope. Thank you. But, I have a question, can you help me?
Your article helped me a lot, is there any more related content? Thanks! https://www.binance.info/sv/join?ref=S5H7X3LP
This article opened my eyes, I can feel your mood, your thoughts, it seems very wonderful. I hope to see more articles like this. thanks for sharing.
I have read your article carefully and I agree with you very much. This has provided a great help for my thesis writing, and I will seriously improve it. However, I don’t know much about a certain place. Can you help me? https://www.gate.io/ar/signup/XwNAU