Data Entry Operator | ডাটা এন্ট্রি অপারেটর
ডাটা এন্ট্রি হচ্ছে কোন তথ্য লিপিবদ্ধ করা বা সংরক্ষন করা। বিস্তার র্অথে ডাটা এন্ট্রি হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে কোন ডাটা একটি স্থান বা প্রোগ্রাম থেকে অন্য একটি স্থানে বা প্রোগ্রামে প্রতিলিপি করাকে ডাটা এন্ট্রি বলে। ডাটা গুলো হতে পারে পিডিএফ থেকে ওয়ার্ড বা ওয়ার্ড থেকে পিডিএফ ফাইলে কনভার্ট করা, কোন ফাইল ডাউনলোড করা, হাতে লেখা কোন তথ্যকে কম্পিউটারে টাইপ করা।
Data Entry Operator
ডাটা এন্ট্রির কাজ অনলাইনে এবং অফলাইনে দুই ভাবেই করা যায়। যে কোন কোম্পানীকে ডাটা এন্ট্রির কাজ করতেই হয়।সরাসরি কোম্পানীতে যোগদান করে ডাটা এন্ট্রি পদে চাকুরী করে অর্থ উপার্জন করা যায়। আবার অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে বিভিন্ন কোম্পানীর কাজ করে অর্থ উপার্জন করা যায়।
ডাটা এন্ট্রি করতে কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন :
ডাটা এন্ট্রি কাজে তেমন কোন যোগ্যতার প্রয়োজন হয় না। তবে নুন্যুতম কিছু যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন। তা হলো :
১. যেহেতু ডাটা এন্ট্রির কাজ অনলাইনে করতে হয় তাই ইংরেজী সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা থাকতে হবে।
২. ইন্টারনেট থেকে তথ্য গুলো খোজে বের করার সক্ষমতা থাকতে হবে।
৩. দ্রুত টাইপিং করার যোগ্যতা থাকেতে হবে।
৪. মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট সম্পর্কে জানা থাকতে হবে।
৫. বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগসাইট, ফোরাম সাইট, সোসাল মিডিয়া সাইট সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে।
ডাটা এন্ট্রি কাজ করতে কি কি দরকার :
বর্তমান তথ্য প্রবাহর যুগে ডাটা এন্ট্রির কাজের চাহিদা ব্যাপক। প্রচুর পরিমানে ডাটা এন্ট্রির কাজ পাওয়া যায়।তাই ডাটা এন্ট্রির কাজ করে আয় করতে পারেন।আর ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে গেলে ৩টি জিনিসের দরকার পড়ে। তা হলো :
১. কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকতে হবে।
২. ভালো মানের ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। অর্থাৎ ইন্টারনেট উচ্চ গতি বা স্পীট সম্পূন্ন হতে হবে।
৩. মোটামুটি স্কীল থাকতে হবে। অর্থাৎ আপনার কাজের যোগ্যতা থাকেত হবে।
ডাটা এন্ট্রি দুই ধরনের হয়ে থাকে। ১. অফলাইন ডাটা এন্ট্রি, ২. অনলাইন ডাটা এন্ট্রি।
১. অফলাইন ডাটা এন্ট্রি :
অফলাইন ডাটা এন্ট্রি (Data Entry) হচ্ছে ইন্টারনেট ছাড়া শুধু কম্পিউটারের মাধ্যমে তথ্য উপাত্ত লিপিবদ্ধ বা সংরক্ষন করা হয় তাকে অফলাইন ডাটা এন্ট্রি বলে। স্বস্থানে বা নিজ অফিসে বসে কম্পিউটারে ওয়ার্ড ফাইল বা এক্সেল শীটে বা পাওয়ার পয়েন্টে তথ্য উপাত্ত গুলো ভিত্তিতে যে প্রতিলিপি তৈরি কর হয় তাকে অফলাইন ডাটা এন্ট্রি বলা হয়ে থকে। ধরুন বায়ার বা কোন কোম্পানী ৫০০ জন ব্যক্তির নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বার ইত্যাদি তথ্য দিল।এই তথ্য গুলো এক্সেল স্প্রেডশীটে প্রতিলিপি কর। তখন তার সঠিক প্রতিলিপি তৈরি করাই হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি।
২. অনলাইন ডাটা এন্ট্রি :
অনলাইন ডাটা এন্ট্রি হচ্ছে ইন্টারনেট সংযোগের ভিত্তিতে কম্পিউটারের মাধ্যমে যে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে লিপিবদ্ধ করা হয় বা সংরক্ষন করা হয় তাকে অনলাইন ডাটা এন্ট্রি বলা হয। অনলাইন ডাটা এন্ট্রিতে কোন ওয়েবসাইট বা ফোরাম সাইট থেকে তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে প্রতিলিপি করে সংরক্ষন করা হয়ে থাকে।ধরুন বায়ার আপনাকে ঢাকা শহরের সকল গার্মেন্টসের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বার সংগ্রহ করে এক্সেল শীটে ডাটা এন্ট্রি করতে বললো। তখন আপনাকে কি করতে হবে। তখন আপনাকে অনলাইনে ঢাকা শহরের সকল গার্মেন্টসের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বার খোজে বের করে এক্সেল শীটের মাধ্যমে উপস্থাপন করতে হবে। এটাই হচ্ছে অনলাইন ডাটা এন্ট্রি। ভাবছেন কি ভাবে করবেন ? খুব একটা কঠিন কিছু না। গুগুলে গিয়ে ঢাকা শহরের গার্মেন্টস লিখে সার্চ করুন। দেখবেন অসংখ্য গার্মেন্টসের নাম চলে আসবে। সেখান থেকে নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বার সহ সকল তথ্য পাবেন। সেখান থেকে তথ্য নিয়ে আপনাকে ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে হবে।
কিভাবে বা কি পদ্ধতিতে ডাটা এন্টির কাজ সমূহ করা যায় :
ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে গেলে আপনাকে কোন বিশেষজ্ঞ হতে হবে না। তবে মোটামুটি ইন্টারনেট সম্পর্কে ধারনা এবং ইংরেজী জানা থাকতে হবে।কম্পিউটারে টাইপিং স্পীট ভালো থাকতে হবে।তাহলেই আপনি ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন। ফাইবার, আপওয়ার্ক, গুরু, ফ্রিলান্সার সাইট গুলোতে প্রচুর ডাটা এন্ট্রির কাজ পাওয়া যায়। একটু চেষ্টা করলেই অনায়াসে এ সাইট গুলোতে আপনি কাজ করতে পারবেন। ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলো বিভিন্ন পদ্ধতিতে করা যায়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কাজের পদ্ধতি তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
১. হাতে লেখা তথ্য টাইপ করা :
বায়ার আপনাকে হাতে লেখা কোন তথ্য উপাত্ত দিল যে এ গুলো আপনাকে টাইপ করতে হবে। সে গুলো আপনি এম এস ওয়ার্ড ফাইলে লিখে টাইপ করুন। তারপর সেই ফাইল এটাচ করে বা তার লিংক বায়ারকে পাঠে দিন। এখানে আপনাকে সঠিক টাইপ করা জানতে হবে। এই টাইপিংয়ের কাজ হলো ডাটা এন্ট্রি করা।
২. অডিও শুনে টাইপ করা :
অডিও শুনে টাইপ করা হচ্ছে বায়ার আপনাকে কোন অডিও ফাইল দিলে তা শুনে শুনে ওয়ার্ড ফাইল বা এক্সেল শীটে টাইপিং করে উপস্থাপন করা। এটা করতে হলে আপনাকে ইংরেজী সম্পর্কে ভাল জ্ঞান থাকতে হবে। এটাও ডাটা এন্ট্রের কাজ।
৩. ভিডিও বা ইমেজ দেখে টাইপ করা :
ভিডিও বা ছবি দেথে তার ভিত্তিতে সে সম্পর্কে টাইপিং করে উপস্থাপন করা। এই কাজ করতে হলে আপনাকে ইংরেজী সম্পর্কে ব্যাপক জ্ঞান থাকতে হবে। ঐ ভিডিও বা ছবি সম্পর্কে নতুন নতুন শব্দের মাধ্যমে র্আটিকেল তৈরি করা। অর্থাৎ বায়ার যে ধরনের নির্দেশনা দিবে তা ফলো করা।
৪. ক্যাপচা এন্ট্রি করা :
ক্যাপচা এন্ট্রি হচ্ছে সাংকেতিক চিহ্ন। যা অক্ষর, সংখ্যা বা হেশ চিহ্নের হতে পারে। যা বিভিন্ন সাইট রেজিষ্ট্রেশনের সময় ব্যবহার করতে হয়। আপনি এই ক্যাপচা এন্ট্রি করে ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারেন। এই কাজ গুলো করতে হয় ১০০০ টার ভিত্তিতে। ধরুন বায়ার আপনাকে ১০০০টা ক্যাপচা এন্ট্রি করতে দিল। বিনিময়ে ৫ ডলার দিবে।কিন্ত দেখা গেল আপনার ১০০টা ক্যাপচা এন্ট্রি করতে ভূল হয়েছে। তখন আপনাকে ১০০টার মূল্য হিসাব করে তার দাম বাদ দিয়ে দিবে। তবে আপনাকে সতর্ক হতে হবে। ভূল করলে পরবর্তীতে বায়ার আপনাকে আর কাজ দিবে না। তাই সঠিক ভাবে ক্যাপচা এন্ট্রি করতে হবে।
৫. কপি-পেস্ট করা :
Data Entry কাজে কপি পেস্ট করা সহজ কাজ। এই কাজ হচ্ছে এক স্থান থেকে কপি করে অন্য স্থানে পেস্ট করা। ধরুন বায়ার আপনাকে ১০,০০০ তথ্যের একটি ফাইল দিল। এখান থেকে কপি করে অন্য একটি ফাইলে পেস্ট করতে হবে। তখন আপনাকে এম এস ওয়ার্ড বা এক্সেল শীটে ঐ ফাইল থেকে কপি করে নিয়ে পেস্ট করতে হবে। এই কাজ অত্যন্ত সহজ হওয়ায় কাজ পাওয়াটা কঠিন হয়।
৬. প্রাইমারী ডাটা এন্ট্রি করা :
প্রাইমারী ডাটা এন্ট্রি হচ্ছে প্রাথমিক ডাটা এন্ট্রি। প্রাথমিক ভাবে সকল তথ্য এক সংগে উপস্থাপন করা হচ্ছে প্রাইমারী ডাটা এন্ট্রি। ধরুন বায়ার আপনাকে বললো বাংলাদেশের সকল রেস্টুরেন্টের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বার, খাবারের মেনু ইত্যাদি তথ্য আমাকে দিতে হবে। তখন আপনাকে কি করতে হবে ? আপনাকে করতে হবে। গুগুল ড্রাইভে গিয়ে এক্সেল শীটে হেড লাইনে ”বাংলাদেশের রেস্টুরেন্টের নাম” কথাটি লিখবেন। তারপর বাংলাদেশের সকল রেস্টুরেন্টের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বার, খাবারের মেনু সহ সকল তথ্য দিয়ে উপস্থাপন করতে হবে।তারপর ঐ শীটের লিংক বায়ারকে দিতে হবে। এটাকে ডাটা প্রসেছ করাও বলা হয়ে থাকে।
৭. সেকেন্ডারী ডাটা এন্ট্রি করা :
সেকেন্ডারী ডাটা এন্ট্রি হচ্ছে প্রাইমারী ডাটা থেকে ডাটা র্শটেন করা। অর্থাৎ অগোছালো ডাটা গুলো থেকে ডাটা গুলো সাজিয়ে গোছিয়ে উপস্থাপন করা। ধরুন প্রাইমারী ডাটা এন্ট্রিতে গোটা দেশের রেস্টুরেন্টের তালিকা তৈরি করে দিয়েছেন। এখানে হাজার হাজার রেস্টুরেন্টের তথ্য এক সংগে দিয়েছেন।কিন্তু বায়ার বললো বিভাগ ওয়ারী রেস্টুরেন্টের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বার বের করে দেন। তখন ঐ সকল রেস্টুরেন্ট থেকে কোন বিভাগে কতটি রেস্টুরেন্ট আছে তার নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বার বের করে দিতে হবে।যেমন: রাজশাহী বিভাগে কতটি রেস্টরেন্ট আছে, রংপুর বিভাগে কতটি রেস্টুরেন্ট আছে।এই তথ্য বের করে দেওয়া হচ্ছে সেকেন্ডারী ডাটা এন্ট্রি।অর্থাৎ প্রাইমারী ডাটা থেকে বায়ারের নির্দেশ মোতাবেক স্পেসিফিক ডাটা রিসাইজ করাই হচ্ছে সেকেন্ডারী ডাটা এন্ট্রি করা।
৮. ডাটা স্ক্রেপিং করা :
ডাটা স্ক্রেপিং করা হচ্ছে অপ্রয়োজনীয় তথ্য ছাটাই করা। ধরুন বায়ার আপনাকে বললো রেস্টুরেন্ট গুলোর নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বার দিন। খাবারের মেনু বাদ দিন। এখানে যে বাদ গেল বা ছা্টাই করা হলো এটাই হচ্ছে ডাটা স্ক্রেপিং করা।অর্থাৎ প্রয়োজনীয় তথ্য রেখে অপ্রোয়জনী তথ্য ফেলে দেওয়াই হচ্ছে ডাটা স্ক্রেপিং করা।
৯. ডাটা মাইনিং করা :
ডাটা মাইনিং হচ্ছে অনেক গুলো ডাটা থেকে খোজে খোজে প্রয়োজনীয় বা নির্দিষ্ট ডাটা বের করাই হচ্ছে ডাটা মাইনিং করা। ধরুন বায়ার আপনাকে এক লক্ষ ফরম দিল। বললো এর ভিতর থেকে ৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে ব্যক্তিদের ফরম গুলো খোজে বের করে দিতে হবে। এটাই হলো ডাটা মাইনিং করা। ডাটা মাইনিংকে ডাটা ফাইন্ডিংও বলা হয়ে থাকে।
১০. ডাটা রিসার্চ করা :
ডাটা রিসার্চ করা আর ডাটা প্রসেছ করা একই কথা। ডাটা রিসার্চ হচ্ছে বায়ার আপনাকে যে তথ্য গুলো খোজে বের করে দিতে বলবে। তা অনলাইন থেকে খোজে খোজে বের করে দেওয়ায হচ্ছে ডাটা রিসার্চ করা। ধরুন বায়ার আপনাকে বললো ঢাকা শহরে কত গুলো সিপিএ ফার্ম আছে তা খোজে বের করে দিন। তখন আপনাতে গুগুলে সার্চ করে খোজে বের করতে হবে। এটাই হচ্ছে ডাটা রিসার্চ করা।
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me.
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article. https://www.binance.com/tr/join?ref=DB40ITMB
Thanks to share UJ
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you. https://accounts.binance.com/sk/register-person?ref=PORL8W0Z
The point of view of your article has taught me a lot, and I already know how to improve the paper on gate.oi, thank you. https://www.gate.io/uk/signup/XwNAU
Thank you for your shening. I am worried that I lack creative ideas. It is your enticle that makes me full of hope. Thank you. But, I have a question, can you help me? https://accounts.binance.com/en/register-person?ref=P9L9FQKY